টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরকীয়া সন্দেহে হাসমত উল্লাহ হাসু (৩২) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের গ্রামনাহালি গ্রামের রমজান আলীর ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৬) এবং একই গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে ইয়ামিন (৩২)।
পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, প্রবাসে থাকা অবস্থায় রাশেদুল ইসলামের স্ত্রী নিশি বেগমের সঙ্গে জামালপুরের বকশীগঞ্জের সাজিমারা গ্রামের মৃত আব্দুল মতিনের ছেলে হাসমত উল্লাহ হাসুর ফেসবুকে পরিচয় হয়। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হাসু টাঙ্গাইল সদরের আইএফআইসি ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন।
রাশেদুল দেশে ফেরার পরও হাসু নিশির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়ে যান। এরপর স্বামী–স্ত্রী দু’জনের পরিকল্পনায় নিশি হাসুকে দেখা করতে বলেন।
বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে দেখতে আসলে রাশেদুল ইসলাম, ইয়ামিন ইসলাম এবং মেহেদী হাসান চোর সন্দেহে হাসুকে মারধর করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করে। রাত ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসুর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর নিহতের ভাই রহমত উল্লাহ ছয়জনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। রাতেই পুলিশ রাশেদুল ও ইয়ামিনকে গ্রেপ্তার করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক জাবেদ পারভেজ জানান, গ্রেপ্তার দুই আসামিকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মির্জাপুর থানার ওসি মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, পরকীয়া কেন্দ্রিক ঘটনাপ্রবাহ থেকেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের শুক্রবার আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মির্জাপুর উপজেলার মহেড়া ইউনিয়নের গ্রামনাহালি গ্রামের রমজান আলীর ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৬) এবং একই গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে ইয়ামিন (৩২)।
পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, প্রবাসে থাকা অবস্থায় রাশেদুল ইসলামের স্ত্রী নিশি বেগমের সঙ্গে জামালপুরের বকশীগঞ্জের সাজিমারা গ্রামের মৃত আব্দুল মতিনের ছেলে হাসমত উল্লাহ হাসুর ফেসবুকে পরিচয় হয়। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হাসু টাঙ্গাইল সদরের আইএফআইসি ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন।
রাশেদুল দেশে ফেরার পরও হাসু নিশির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়ে যান। এরপর স্বামী–স্ত্রী দু’জনের পরিকল্পনায় নিশি হাসুকে দেখা করতে বলেন।
বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে দেখতে আসলে রাশেদুল ইসলাম, ইয়ামিন ইসলাম এবং মেহেদী হাসান চোর সন্দেহে হাসুকে মারধর করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করে। রাত ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসুর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর নিহতের ভাই রহমত উল্লাহ ছয়জনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। রাতেই পুলিশ রাশেদুল ও ইয়ামিনকে গ্রেপ্তার করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক জাবেদ পারভেজ জানান, গ্রেপ্তার দুই আসামিকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মির্জাপুর থানার ওসি মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, পরকীয়া কেন্দ্রিক ঘটনাপ্রবাহ থেকেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের শুক্রবার আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিনিধি :